রবিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১১ Tags: 0 comments

ফেইসবুক এবং অন্যান্য সোসালনেটওয়ারকিং সাইট।

সামাজিক যোগাযোগের অনেক মাধ্যম রয়েছে।তবে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েব সাইট গুলোর মধ্যে ফেইসবুক সবার শীর্ষে।এবং এর জনপ্রিয়তা বেরেই চলেছে।কিন্তু কেন?ফেইসবুক অনেক মানুষকেই ইন্টারনেট ব্যবহারে আগ্রহী করেছে।এমন অনেক মানুষকেই হয়ত চিনে থাকবেন যারা শুধু মাএ ফেইসবুক ব্যবহার করার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ নিয়েছে এমন কি কম্পিউটার ও কিনেছে।যার ইমেইল একাউন্ট খোলতে সমস্যা হয় তার ও দেখবেন ফেইসবুক একাউন্ট আছে।আসলে ফেইসবুক বলতে আমি যা বুঝি তা হচ্ছে শুধু মাএ বন্ধুদের সাথে আড্ডা মেরে টাইম পাস করা।ইন্টারনেটে অবসর সময় কাটানোর জন্য আমি ফেইনবুক ব্যবহার করি।অপ্রয়োজনীয় যোগাযোগ করা ছাড়া ফেইসবুকের তেমন

কোন প্রয়োজন ছিল বলে আমার মনে হয় না।তবে যাই হউক ফেইসবুকের জন্য হলেও ত অনেক মানুষ ইন্টারনেট প্রযুক্তির সাথে যুক্ত হয়েছে।প্রয়োজনীয় হউক আর অপ্রয়োজনীয়ই হউক একে অপরের সাথে যোগাযোগ রাখার প্রবণতাত বৃদ্ধি পেয়েছে।তবে ফেইসবুকের কার্যকারিতা এখন শুধু চে-টিং/আড্ডা মারার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়।অনেক প্রয়োজনীয় কাজ ও করে দেয়।যেমন মোবাইল নোটিফিকেশনের মাধ্যমে সব সময় বন্ধুদের অবস্থান জানা যায়।নিজের অবস্থার প্রকাশ করা যায়।তবে এর একটি অসুবিধা ও আছে।কোন একটি গুরুত্ব পূর্ণ কাজ করছি তখন চলে এলো মোবাইল নোটিফিকেশন।তারপর চলে যাবেন ফেইসবুকে বন্ধুর অবন্থান জানতে বা নিজের মন্তব্য জানাতে।আর তখন যদি ফেইসবুকের বন্ধুদের সাথে চেট করা শুরু হয়ে যায় তাহলে কাজত এখানেই শেষ।
যে কোন ব্যক্তি বা পুরাতন কোন বন্ধুকে খোজে পেতে বা তার তথ্য জানতে ও ফেইনবুক যথেষ্ট সাহায্য করে।নতুন নতুন বন্ধু তৈরি করতে ও ফেইসবুক অতুলনীয়।যত বেশী ফেইসবুক ব্যবহার করবেন ততই বন্ধুর সংখ্যা বাড়বে।ফলে যোগাযোগ ও বাড়বে সাথে ফেইসবুক ব্যবহারও।আর বেশীর ভাগ মানুষই হয়ত চায় বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ রাখতে/নিজের কথা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে।তাই হয়ত ফেইসবুকের এত জনপ্রিয়তা।ফেইসবুকত অবশ্যই সামাজিক যোগাযোগের অন্যান্য মাধ্যম গুলোও আমাদের ব্যবহার করা প্রয়োজন।তা না হলে জানবেন কিভাবে ফেইসবুকের জনপ্রিয়তার কারণ অথবা ফেইসবুকের প্রতিদন্দীদের অবস্থান কোথায় বা ফেইসবুক বন্ধ হয়ে গেলে বা ব্যবহার করতে না পারলে বন্ধদের সাথে কিভাবে যোগাযোগ করবেন।তবে এটা মনে রাখা প্রয়োজন যে অতিরিক্ত সব কিছুই খারাপ।
 

মঙ্গলবার, ৫ এপ্রিল, ২০১১ Tags: 0 comments

বাংলাদেশ থেকে গুগোল এডসেন্স একাউন্ট হয় না?

ওয়েব সাইটে বিজ্ঞাপন/এড দেওয়ার পদ্ধতিটি গুগোলই সর্ব প্রথম চালু করে এবং গুগোলের বিশেষ বৈশিষ্ট্যের জন্য গুগোলই ১ নম্বরএর ধারে কাছে কেই নেইযারা ওয়েব ডেভলাপ করেন তাদের প্রায় সবারই গুগোল এডসেন্স একাউন্ট আছেযারা আনেক আগে থেকে ওয়েব ডেভলাপ এর সাথে জরিত তারা খুব সহজেই গুগোল এডসেন্স একাউন্ট খুলতে পেরেছেনকিন্ত বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে গুগোল এডসেন্স একাউন্ট খুলা এত সহজ নয়শুধু বাংলাদেশ কেন ভারত,পাকিস্তান,চীন,নেপাল,শ্রলঙ্কা,ভূটান সহ আরও আনেক দেশ থেকে এডসেন্স একাউন্ট খোলা আনেক কঠিন করেছে গুগোলতবে এসব দেশ থেকে একাউন্ট খুলা সম্ভব নয় এ কথাটি ঠিক বলা যাবে নাএকাউন্ট খুলা সম্ভব


Google